Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
সিটিজেন চার্টার
বিস্তারিত

সিটিজেন চার্টার

 

সিটিজেন চার্টার:

 

১. উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তার দপ্তর ও দপ্তরাধীন সাতকানিয়া খাদ্য গুদামে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন-ভাতাদি আহরণ করে থাকেন।

২. উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তার পদপ্তর ও দপ্তরাধীন খাদ্য গুদামে কর্মরত ৩য় শ্রেণীর কর্মচারীর বাৎসরিক গোপনীয় প্রতিবেদন দিয়ে থাকেন।

৩. উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ত্রাণ ও পূর্নবাসন অধিদপ্তরের দেয়া বরাদ্দের প্রেক্ষিতেউপজেলা নির্বাহী অফিসারের চাহিদার বিপরীতে কাবিখা, টি.আর, জি.আর, ভি.জি.ডি ও ভি.জি এফ খাতে ডিও জারী করে থাকেন।

৪। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধামেত্মর আলোকে মাঠ পর্যায়ের খোলা বাজারে ডিলার নিয়োগ। বাজার ধর স্থিতিশীল রাখার জন্য খোলাবাজার ডিলারের নামে ডিও জারী এবং উত্তোলিত চাউল বিক্রয় কার্যক্রম তদারকী করে থাকেন।

৫. ব্যবসায়ীরা যেন খাদ্য শস্য মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পার সে জন্য খাদ্য শস্যের লাইসেন্স প্রদান ও বাজার তদারকিকরণ।

৬. স্থানীয় খাদ্য গুদামে মজুদ খাদ্য শস্যের বসত্মা ১০০% গণনায় পরীক্ষকভাবে মজুদ যাচাইকরন।

৭. ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের নামে রেশন কার্ড ইস্যু, ৪র্থ শ্রেণীর ডিলার নিয়োগ ও রেশন বিক্রয় কার্যক্রম তদারকি করা।

৮. সীমিত গুদাম ও পরিবহণ ঘাটতি অবলোকনের সুপারিশ করণ।

৯. অধিক উৎপাদনে অনেক সময় ধান/চাউলের বাজার ধর নিমণগামী হলে উৎপাদনকারী কৃষকক্ষতিগ্রস্থ হয়। বাজার মূল্য স্বাভাবিক রাখার জন্য সরকার অভ্যমত্মরীণভাবে ধান/চাউল সংগ্রহ করে থাকে। এ ক্ষেত্রে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও স্থানীয় খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ধান সংগ্রহে অবদান রাখে।

অত্র দপ্তর ও দপ্তরাধীন সাতকানিয়া খাদ্য গুদামে কর্মরত কর্মচারী নিয়মিত তাহাদের বেতন-ভাতাদি পেয়ে থাকেন। স্বাধীনতার পর হইতে অধ্যাবধি বাংলাদেশের শতকরা ১০০% ভাগ গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা, কাবিখা, টি.আর কার্যক্রমের মাধ্যমে নির্মিত হয়েছে। যাহা মানুষের চলাচলে যুগামত্মকারী অবদান রেখেছে। অভাব অনটনে ও জাতীয় দূর্যোগ হলে সরকার ভিজিএফ এর মাধ্যমে জনগণকে খাদ্য সাহায্য দিয়ে থাকে। যাহা মানব কল্যাণে এক স্থায়ী অবদান রেখে চলেছে। খাদ্যশস্যের বাজার মূল্য বেড়ে মানুষ যেন ক্ষতিগ্রস্থ হতে না পারে সে জন্য বিভাগ ও.এম.এস. এর মাধ্যম খাদ্য শস্য বিক্রয় করে জনগণের স্বাভাবিক জীবন সচল রাখার প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। বাজার মূল্য কমে কৃষক যেন উৎপাদনে নিরম্নৎসাহী না হয় সে জন্য খাদ্য বিভাগ চাউল/ধান ক্রয় করে কৃষককে ন্যায্যমূল্য প্রদান করে লোকসানের হাত থেকে নিসত্মার দিয়ে থাকে।